ঢাকা ০৬:১৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পিলখানা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ আখ্যায়িত করার দাবি বাকেরগঞ্জের বিরঙ্গল দারুসুন্নাত নেছারিয়া দাখিল মাদ্রাসাটির বিভিন্ন অনিয়ম রয়েছে গোপালগঞ্জের সোহাগ একসঙ্গে দুই সরকারি চাকরি করেন বেরোবিতে স্বৈরাচারী দোসর ও শিক্ষার্থীদের উপর হামলার ষড়যন্ত্রকারী এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের প্রতিবাদে মানববন্ধন বিটিভির সংবাদ বেসরকারি টেলিভিশনে সম্প্রচারের প্রয়োজন নেই : নাহিদ শুক্রবারও চলবে মেট্রোরেল চাঁপাইনবাবগঞ্জ র‍্যাব ক্যাম্পের অভিযানে দু’কোটি টাকার হেরোইন উদ্ধার, আটক-১ অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত হলেই ভাসতে থাকে প্রথম শ্রেণীর জাজিরা পৌরসভা। চট্টগ্রামে সাবেক সাংসদ বাদলের কবরে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে সেনেগালের সেরা কলিবালি

শেষ ষোল নিশ্চিত করতে নিজেদের শেষ ম্যাচে জয়ের বিকল্প ছিল না সেনেগালের। কিন্তু বাঁচা-মরার লড়াইয়ে ৬৯তম মিনিট পর্যন্তও জয়ের পথে ছিল না আফ্রিকান চ্যাম্পিয়নরা। শেষমেষ জাদু দেখালেন কলিবালি। ফ্রি-কিকে দুর্দান্ত এক গোল করে দলকে শেষ ষোলতে টেনে তোলার নায়ক তিনিই। 

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে প্রথম ১০ মিনিটেই দুটো গোলের সুযোগ হারায় সেনেগাল। হার মানেনি আলিউ সিসের শিষ্যরা। একের পর এক আক্রমণে প্রতিপক্ষের রক্ষণে ভীতি ছড়াতে থাকে তারা। প্রথমার্ধে গোলের জন্য ১২টি শট নেয় সেনেগাল, এর মধ্যে ৯টিই ছিল ডি-বক্সের ভেতর থেকে। তবে ভাগ্যের ফেরে এসব শট থেকে কোনো গোল আসেনি। ৪৪ তম মিনিটে গোলটা আসে পেনাল্টি থেকে। এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করে সেনেগাল।

কেবল গোল করাই নয়, রক্ষণে আজ কলিবালি ছিলেন দেয়ালের মতো। গোলমুখে বল ক্লিয়ার করে প্রতিপক্ষের মোট ১০টি সুযোগ নষ্ট করে দেন তিনি। এছাড়া ৫৮ শতাংশ সঠিক পাস দেওয়ার পাশাপাশি লং বল খেলেছেন ১১টি। মূলত তার এই নৈপুণ্যেই ইকুয়েডরকে হটিয়ে শেষ ষোলতে উঠতে পেরেছে সেনেগাল।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পিলখানা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ আখ্যায়িত করার দাবি

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে সেনেগালের সেরা কলিবালি

আপডেট সময় ১১:০৬:০৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ নভেম্বর ২০২২

শেষ ষোল নিশ্চিত করতে নিজেদের শেষ ম্যাচে জয়ের বিকল্প ছিল না সেনেগালের। কিন্তু বাঁচা-মরার লড়াইয়ে ৬৯তম মিনিট পর্যন্তও জয়ের পথে ছিল না আফ্রিকান চ্যাম্পিয়নরা। শেষমেষ জাদু দেখালেন কলিবালি। ফ্রি-কিকে দুর্দান্ত এক গোল করে দলকে শেষ ষোলতে টেনে তোলার নায়ক তিনিই। 

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে প্রথম ১০ মিনিটেই দুটো গোলের সুযোগ হারায় সেনেগাল। হার মানেনি আলিউ সিসের শিষ্যরা। একের পর এক আক্রমণে প্রতিপক্ষের রক্ষণে ভীতি ছড়াতে থাকে তারা। প্রথমার্ধে গোলের জন্য ১২টি শট নেয় সেনেগাল, এর মধ্যে ৯টিই ছিল ডি-বক্সের ভেতর থেকে। তবে ভাগ্যের ফেরে এসব শট থেকে কোনো গোল আসেনি। ৪৪ তম মিনিটে গোলটা আসে পেনাল্টি থেকে। এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করে সেনেগাল।

কেবল গোল করাই নয়, রক্ষণে আজ কলিবালি ছিলেন দেয়ালের মতো। গোলমুখে বল ক্লিয়ার করে প্রতিপক্ষের মোট ১০টি সুযোগ নষ্ট করে দেন তিনি। এছাড়া ৫৮ শতাংশ সঠিক পাস দেওয়ার পাশাপাশি লং বল খেলেছেন ১১টি। মূলত তার এই নৈপুণ্যেই ইকুয়েডরকে হটিয়ে শেষ ষোলতে উঠতে পেরেছে সেনেগাল।