ঢাকা ১০:৩৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

ডলার সংকটে এক মাস বন্ধ থাকবে পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র

ডলার সংকট থাকার কারণে কয়লার দাম পরিশোধ করতে না পারায় সাময়িকভাবে বন্ধ হতে যাচ্ছে বাংলাদেশের বৃহত্তম বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র, পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র। কয়লা না থাকায় এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দুইটি ইউনিটের একটি বৃহস্পতিবার (১ জুন)  থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে।

জানা যায়, পূর্ণ সক্ষমতায় চললে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ২টি ইউনিট চালাতে প্রতিদিন প্রায় ১৩ হাজার টন কয়লা দরকার হয়। বর্তমানে কর্তৃপক্ষের কাছে ৫০ হাজার টনের মত কয়লা রয়েছে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রটির ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ-চীন পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড (বিসিপিসিএল) এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এম খোরশেদুল আলম।

তিনি বললেন, বিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট বন্ধ হয়ে গেছে। আরেকটি ইউনিট হয়তো তিন বা চার তারিখের দিকে বন্ধ হয়ে যাবে কয়লা স্বল্পতার জন্য।

এরপর চলতি জুন মাসে কমপক্ষে তিন সপ্তাহ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির কার্যক্রম বন্ধ থাকতে পারে। এই সময়ে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলসহ অন্যান্য এলাকাতেও লোড শেডিংয়রে মাত্রা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সূত্র: বিবিসি

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সংস্কার কমিশনগুলো যেসব বিষয়ে বড়সড় পরিবর্তনের কথা ভাবছে

ডলার সংকটে এক মাস বন্ধ থাকবে পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র

আপডেট সময় ১১:১৮:২৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৪ জুন ২০২৩

ডলার সংকট থাকার কারণে কয়লার দাম পরিশোধ করতে না পারায় সাময়িকভাবে বন্ধ হতে যাচ্ছে বাংলাদেশের বৃহত্তম বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র, পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র। কয়লা না থাকায় এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দুইটি ইউনিটের একটি বৃহস্পতিবার (১ জুন)  থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে।

জানা যায়, পূর্ণ সক্ষমতায় চললে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ২টি ইউনিট চালাতে প্রতিদিন প্রায় ১৩ হাজার টন কয়লা দরকার হয়। বর্তমানে কর্তৃপক্ষের কাছে ৫০ হাজার টনের মত কয়লা রয়েছে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রটির ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ-চীন পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড (বিসিপিসিএল) এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এম খোরশেদুল আলম।

তিনি বললেন, বিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট বন্ধ হয়ে গেছে। আরেকটি ইউনিট হয়তো তিন বা চার তারিখের দিকে বন্ধ হয়ে যাবে কয়লা স্বল্পতার জন্য।

এরপর চলতি জুন মাসে কমপক্ষে তিন সপ্তাহ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির কার্যক্রম বন্ধ থাকতে পারে। এই সময়ে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলসহ অন্যান্য এলাকাতেও লোড শেডিংয়রে মাত্রা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সূত্র: বিবিসি