ঢাকা ০২:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ট্রান্সফরমারের অভাবে দুই গ্রামের বিদ্যুৎ গ্রাহকেরা অন্ধকারে

হবিগঞ্জের বাহুবলে ট্রান্সফরমারের অভাবে দুই গ্রামের বিদ্যুৎ গ্রাহকেরা অন্ধকারে বসবাস করছেন। ঘটনার ৩দিন অতিবাহিত হলেও আজও লাগেনি ট্রান্সফরমার।

এতে চুরি, ডাকাতির আশংকায় হতাশায় ভোগছেন অন্ধকারে থাকা বিদ্যুৎ গ্রাহকেরা। জানা যায়,গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতের যেকোন সময়ে লোহাখলা গ্রামের পাশে একটি ট্রান্সফরমার চুরির ঘটনা ঘটে।

এমতাবস্থায় উপজেলার কর্মাবাদ ও লোহাখলা গ্রামের ৪৫জন গ্রাহক বিদ্যৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। তাতে গ্রাহকেরা ট্রান্সফরমার লাগিয়ে দেওয়ার দাবীতে বিদ্যুৎ অফিসে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ করলেও আজও ট্রান্সফরমার লাগানো হয়নি।

এতে দুই গ্রামের ৪৫জন গ্রাহক অন্ধকারে বসবাস করছেন। এ ব্যাপারে কর্মাবাদ গ্রামের আব্দুল জলিল, জালাল উদ্দিন, আব্দুস সোবহান সহ অনেকই জানান, দুর্বৃত্তরা অপরাধ সংঘটনের চেষ্টায় গ্রামে হানা দেওয়ার পর গ্রামবাসীর ধাওয়া খেয়ে তারা পলায়ন করেছে।

এছাড়া যেকোন সময় চুরি,ডাকাতির ঘটনা ঘটতে পারে। তারা আরও বলেন,শিক্ষার্থী ও রোগান্ত ব্যক্তিদের মারাত্মক সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ট্রান্সফরমারের অভাবে দুই গ্রামের বিদ্যুৎ গ্রাহকেরা অন্ধকারে

আপডেট সময় ০৭:২৬:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৩

হবিগঞ্জের বাহুবলে ট্রান্সফরমারের অভাবে দুই গ্রামের বিদ্যুৎ গ্রাহকেরা অন্ধকারে বসবাস করছেন। ঘটনার ৩দিন অতিবাহিত হলেও আজও লাগেনি ট্রান্সফরমার।

এতে চুরি, ডাকাতির আশংকায় হতাশায় ভোগছেন অন্ধকারে থাকা বিদ্যুৎ গ্রাহকেরা। জানা যায়,গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতের যেকোন সময়ে লোহাখলা গ্রামের পাশে একটি ট্রান্সফরমার চুরির ঘটনা ঘটে।

এমতাবস্থায় উপজেলার কর্মাবাদ ও লোহাখলা গ্রামের ৪৫জন গ্রাহক বিদ্যৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। তাতে গ্রাহকেরা ট্রান্সফরমার লাগিয়ে দেওয়ার দাবীতে বিদ্যুৎ অফিসে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ করলেও আজও ট্রান্সফরমার লাগানো হয়নি।

এতে দুই গ্রামের ৪৫জন গ্রাহক অন্ধকারে বসবাস করছেন। এ ব্যাপারে কর্মাবাদ গ্রামের আব্দুল জলিল, জালাল উদ্দিন, আব্দুস সোবহান সহ অনেকই জানান, দুর্বৃত্তরা অপরাধ সংঘটনের চেষ্টায় গ্রামে হানা দেওয়ার পর গ্রামবাসীর ধাওয়া খেয়ে তারা পলায়ন করেছে।

এছাড়া যেকোন সময় চুরি,ডাকাতির ঘটনা ঘটতে পারে। তারা আরও বলেন,শিক্ষার্থী ও রোগান্ত ব্যক্তিদের মারাত্মক সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে।