ঢাকা ০৬:৩১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
মিয়ানমারের সঙ্গে হওয়া চুক্তিতে ‘রোহিঙ্গা’ শব্দটি না থাকা বড় ভুল পটুয়াখালীতে ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিশাল জনসমাবেশ অনুষ্ঠিত শহীদ জিয়া স্মৃতি পদক পেলেন জাতীয়তাবাদী বিএনপির রাজশাহী জেলার সদস্য সচিব গণতন্ত্রের স্বার্থেই নির্বাচন জরুরি : যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না তাঁতীলীগের সভাপতি ইকবালের যত কান্ড, জনমনে প্রশ্ন কে এই ইকবাল? সিএমপির পাহাড়তলী থানার মাদক বিরোধী অভিযানে ভুয়া সাংবাদিক ফারুক মাদকসহ গ্রেফতার অন্তর্বতী সরকারের ১শ দিন পার হলেও সচিবালয় সহ বিভিন্ন দপ্তরের এখনও আওয়ামী লীগের দোসরা বহাল পূর্বাচলে দুর্নীতির রাজত্ব গড়েছেন নায়েব আলী শরীফ ডঃ মোশাররফ ফাউন্ডেশন কলেজ নবীনবরণ উৎসব ২০২৪ পালিত। মুগদায় ১০ বছরের কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেফতার

স্পেশাল ইকোনমিক জোনগুলোর বেশিরভাগের কাজ শেষ পর্যায়ে

দেশের গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ১০০টি স্পেশাল ইকোনমিক জোন গড়ে তোলা হচ্ছে উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, অনেকগুলোর কাজ এখন প্রায় শেষ পর্যায়ে। এরইমধ্যে বেশিরভাগ কারখানা উদ্বোধন করা হয়েছে।

সোমবার (২১ নভেম্বর) ঢাকায় নিযুক্ত ইতালির রাষ্ট্রদূত এনরিকো নানজিয়াতার সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় এ কথা বলেন তিনি।

মন্ত্রী বলেন, ফরেন ডাইরেক্ট ইনভেস্ট (এফডিআই) এর ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার বেশ কিছু সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে। বাংলাদেশে কম খরচে দক্ষ জনশক্তি ব্যবহার করার সুযোগ রয়েছে। এখানে কম খরচে বিশ্বমানের পণ্য উৎপাদন করা সম্ভব। বাংলাদেশে বিনিয়োগ করলে লাভবান হবে ইতালি।

উভয় দেশের ব্যবসায়ীরা পারস্পরিক দেশ সফর করে বিনিয়োগের ক্ষেত্র নির্বাচন করতে পারেন জানিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকার বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে সব ধরনের প্রয়োজনীয় সুযোগ সুবিধা দেবে।

ইতালির সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক দীর্ঘদিনের উল্লেখ করে তিনি বলেন, ইতালি বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের বড় বাজার সৃষ্টি হয়েছে। ইতালিতে অনেক বাংলাদেশি সুনামের সঙ্গে কাজ করছে। ইতালির তৈরি শিল্প কল-কারখানার যন্ত্রপাতি এবং মেডিকেল মেশিনারিজ বাংলাদেশে প্রচুর ব্যবহার করা হয়। উভয় দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি করার অনেক সুযোগ রয়েছে। এ সুযোগকে কাজ লাগাতে হবে।

ঢাকায় নিযুক্ত ইতালির রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশ তৈরি পোশাক উৎপাদনে বেশ সফল হয়েছে। বিশ্ববাজারে মেড ইন বাংলাদেশ একটি ভালো ব্র্যান্ড। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক ইতালিতে বেশ জনপ্রিয়। ইতালির অনেক পণ্য বাংলাদেশ আমদানি করে। উভয় দেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ আরও বৃদ্ধি করার সুযোগ রয়েছে। এক্ষেত্রে উভয় দেশের ব্যবসায়ীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন। উভয় দেশের পর্যটক বিনিময় হতে পারে। পর্যটনের বিষয়ে সবক্ষেত্রেই গুরুত্ব দিয়ে থাকে ইতালি সরকার।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মিয়ানমারের সঙ্গে হওয়া চুক্তিতে ‘রোহিঙ্গা’ শব্দটি না থাকা বড় ভুল

স্পেশাল ইকোনমিক জোনগুলোর বেশিরভাগের কাজ শেষ পর্যায়ে

আপডেট সময় ১০:৩৩:১০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ নভেম্বর ২০২২

দেশের গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ১০০টি স্পেশাল ইকোনমিক জোন গড়ে তোলা হচ্ছে উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, অনেকগুলোর কাজ এখন প্রায় শেষ পর্যায়ে। এরইমধ্যে বেশিরভাগ কারখানা উদ্বোধন করা হয়েছে।

সোমবার (২১ নভেম্বর) ঢাকায় নিযুক্ত ইতালির রাষ্ট্রদূত এনরিকো নানজিয়াতার সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় এ কথা বলেন তিনি।

মন্ত্রী বলেন, ফরেন ডাইরেক্ট ইনভেস্ট (এফডিআই) এর ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার বেশ কিছু সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে। বাংলাদেশে কম খরচে দক্ষ জনশক্তি ব্যবহার করার সুযোগ রয়েছে। এখানে কম খরচে বিশ্বমানের পণ্য উৎপাদন করা সম্ভব। বাংলাদেশে বিনিয়োগ করলে লাভবান হবে ইতালি।

উভয় দেশের ব্যবসায়ীরা পারস্পরিক দেশ সফর করে বিনিয়োগের ক্ষেত্র নির্বাচন করতে পারেন জানিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকার বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে সব ধরনের প্রয়োজনীয় সুযোগ সুবিধা দেবে।

ইতালির সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক দীর্ঘদিনের উল্লেখ করে তিনি বলেন, ইতালি বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের বড় বাজার সৃষ্টি হয়েছে। ইতালিতে অনেক বাংলাদেশি সুনামের সঙ্গে কাজ করছে। ইতালির তৈরি শিল্প কল-কারখানার যন্ত্রপাতি এবং মেডিকেল মেশিনারিজ বাংলাদেশে প্রচুর ব্যবহার করা হয়। উভয় দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি করার অনেক সুযোগ রয়েছে। এ সুযোগকে কাজ লাগাতে হবে।

ঢাকায় নিযুক্ত ইতালির রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশ তৈরি পোশাক উৎপাদনে বেশ সফল হয়েছে। বিশ্ববাজারে মেড ইন বাংলাদেশ একটি ভালো ব্র্যান্ড। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক ইতালিতে বেশ জনপ্রিয়। ইতালির অনেক পণ্য বাংলাদেশ আমদানি করে। উভয় দেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ আরও বৃদ্ধি করার সুযোগ রয়েছে। এক্ষেত্রে উভয় দেশের ব্যবসায়ীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন। উভয় দেশের পর্যটক বিনিময় হতে পারে। পর্যটনের বিষয়ে সবক্ষেত্রেই গুরুত্ব দিয়ে থাকে ইতালি সরকার।