আমেরিকা কিংবা ইউরোপে জরায়ুর টি কা দেয়া হয় না,
অথচ বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল ও অন্যান্য গরীব রাষ্ট্রগুলোকে এসব টি কা দেয়ার মানে কী??
কারণ পশ্চিমারা তাদের কিশোরীদের যৌন পঙ্গুত্ব (বন্ধ্যাত্ব) করতে চায় না, যেটা তারা বাংলাদেশে করতে চাচ্ছে।
চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুযায়ী, জরায়ু ক্যান্সারের মূল কারণ হচ্ছে বহুগামীতা। অর্থাৎ যেসব নারী একাধিক পুরুষের সাথে অবৈধ কাজ করে তাদের জরায়ুতেই হিউম্যান পেপিলোমা ভাইরাস (এইচপিভি) আক্রমন করে বেশি। এর দ্বিতীয় কারণ জন্মনিয়ন্ত্রন বড়ি খাওয়া বা ইনজেকশন নেওয়া। ৩০/৩২ বছর পর সন্তান ধারণকেও কিছুটা দায়ী করে কেউ কেউ।
কথা হল- বহুগামীতা ইউরোপ আমেরিকায় ব্যাপক হারে ঘটছে, আমোদের দেশে নয়। অথচ ওসব কথিত সভ্য ও উন্নত দেশগুলোতে কিশোরীদের জরায়ুর টি কা দেয়া হয় না।, দেয়া হয় বাংলাদেশের মত দেশসমূহের কিশোরীদের। কিন্তু আমাদের এখানে বহুগামীতা ওদের থেকে বহুগুণে কম।
এর পরেও আমাদের কিশোরীদের টিকা দেয়া হচ্ছে, কারণ- কিশোরীদের যৌন পঙ্গুত্ব (বন্ধ্যাত্ব) করে জন্ম নিয়ন্ত্রণ করা।
বিভিন্ন এনজিও কর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়েও বাংলাদেশের জন্ম নিয়ন্ত্রন করতে পারে নি। এখন তাই জরায়ু ক্যান্সারের নাম করে কিশোরীদের বন্ধ্যাত্ব করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। ২০২৪ এর অন্তরবর্তিকালিন ড.ইউনুস সরকার ক্ষমতায় পর থেকে এই কাযক্রম হাতে নেয়া হয়। এর পেছনে ৩টি সংস্থা কাজ করছে-
১. দ্যা ভ্যাকসিন অ্যালায়েন্স (গ্যাভি)
২. বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
৩. ইউনিসেফ
এই ৩টি সংস্থা সুন্দর সুন্দর বুলি আওড়িয়ে বাংলাদেশী কিশোরীদের উপর পরীক্ষা চালাচ্ছে জরায়ুর টিকা’র মাধ্যমে। দ্বিতীয়ত বাংলাদেশের কিশোরীদের যৌন পঙ্গুত্ব (বন্ধ্যাত্ব) করে দেশের জনসংখ্যা কমিয়ে আমাদেরকে প্রজন্মহীন করতে চাচ্ছে।
জরায়ু টিকার নামে বাংলাদেশের কিশোরীদের যৌন পঙ্গুত্ব (বন্ধ্যাত্ব) করে দেশের জনসংখ্যা কমাতে আগামীতে সরকারের পক্ষ থেকে শুরু হচ্ছে এই টিকা দেয়ার ক্যাম্পেইন।জনগণের সচেতনতা একান্ত কাম্য।