ঢাকা ১১:৫৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
চিন্ময়কে চট্টগ্রামে পাঠাল ডিবি, দুপুরে সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ সীমান্ত অবরোধের হুমকি বিজেপির ১০ কোটি টাকা শুল্ক ফাঁকি, চট্টগ্রামে গাড়ি জব্দ কুমিল্লায় বিজিবির অভিযানে ফেন্সিডিল ও গাঁজা আটক সমাবেশে গিয়ে টাকা না পেয়ে বাড়ি ঘেরাও, ৫ প্রতারক আটক ডেপুটি রেজিস্ট্রার হয়েও নার্সিং ইনস্টিটিউট ব্যবসা নিলুফার ইয়াসমিনের বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ, বাতাস ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার বেগে বৃদ্ধি পাচ্ছে সংস্কার কমিশনগুলো যেসব বিষয়ে বড়সড় পরিবর্তনের কথা ভাবছে রাজশাহীতে ব্যাটারী চালিত ভ্যানগাড়ীর সাথে মটরসাইকেলের সংঘর্ষে এক যুবকের-মৃত্যু কুমিল্লা মিডিয়া ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ১৬-তম আসরের উদ্বোধন

সময় আসবে একদিন…তখন আফসোস করবি বাংলাদেশটাকে ধ্বংস করার জন্য

পাকিস্তানের ইয়াহিয়া খান বলেছিল, দেশ দিয়ে গেছি কিন্তু এদেশে যে বীজ ছেড়ে দিয়ে গেছি তারা ৫০ বছর পরে হলেও পাকিস্তানের হয়ে আওয়াজ দিবে।

রক্ত কথা বলে….

আজ সেই কথাই প্রমাণিত হচ্ছে।

এরাই জুলাইয়ে বাংলাদেশের ইয়াং জেনারেশনকে কোটাবিরোধী আন্দোলনে উসকে দিয়েছিল। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে সেটি ছিল সরকার পতনের আন্দোলন। সরকার পতনের পর এরা দু পয়সার ছাত্র থেকে রাতারাতি “সমন্বয়ক” নামক রাজনৈতিক নেতা বনে গেল। এখন ডুপ্লেক্স বাড়িতে ঘুমায়।

দেশটা কি সুদেশ্বর ইউনুস,মাহফুজ, হাসনাত আবদুল্লাহ আর সারজিস আলম এর বাপের নাকি বুঝলাম না। তারা যখন যা চাইবে তখন তাই হবে। তারা বারবার বলে দেশ নাকি স্বাধীন করেছে। আরে ভাই কোন দেশের সাথে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করতে হয়েছে?? তা ছাড়া একটা দেশ কতবার স্বাধীন হয়?!

সত্য হলো, তারা কোটা সংস্কারের নামে, শিক্ষার্থীদের কে ব্যবহার করে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করেছে।

তারা নির্দিষ্ট কোন দলের শত্রু না, বরং তারা দেশ ও জনগণের শত্রু।

দেশে কি অস্থিতিশীল পরিবেশটাই না চলছে…চুরি, ডাকাতি, সন্ত্রাস এত ব্যাপকহারে বেড়েছে! মানুষ রীতিমত জানমালের নিরাপত্তা দিতে হিমশিম খাচ্ছে…খুন, ধর্ষণ কোনো কিছুর বিচার হচ্ছে না। সংখ্যালঘুদের উপর হামলা শুরু হয়ে গেছে এরা ক্ষমতায় আসার পর থেকে,জনগণ এখন পুলিশকে পেটায়।

নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম আকাশে গিয়ে ঠেকেছে। হাসিনার আমলেই না দুর্নীতি ছিল, সিন্ডিকেট ছিল। এখন কিসের দুর্নীতি? তিন মাস তো হয়ে গেল ক্ষমতা দখল করার..

দেশের উন্নতি তো দূরে থাক, ক্রমান্বয়ে অবনতির দিকে যাচ্ছে…অনেক দেশ ভিসা নীতি কঠোর করেছে। মূল্যস্ফীতি বাড়তে বাড়তে আকাশে গিয়ে ঠেকছে। দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ রেকর্ড পরিমাণ ছাড়িয়েছে। তাহলে আওয়ামীলীগ এর সাথে পার্থক্য কোথায়?

আওয়ামী লীগই মন্দের ভালো ছিল। অন্তত দেশটা এমন ভয়ংকর রকমের অস্থিতিশীল ছিল না।

দেশটা এখন তিলে তিলে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে…

ওরা এখন আর ছাত্র নয় বরং ছাত্র নামক সন্ত্রাস। জনগণ ধীরে ধীরে এখন উপলব্ধি করতে পারছে আসলে তারা এই সমন্বয়কদের গিনিপিগ ছিল..

পুরো দেশের মানুষ এদের সমর্থন দিয়েছিল শুধু আওয়ামী লীগকে বিতাড়িত করার জন্য নয়, বরং সেই সঙ্গে দেশের মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত, চাঁদাবাজ দমন এবং দুর্নীতিমুক্ত রাষ্ট্র নির্মানের জন্য। কিন্তু এখন দেশে যেভাবে চাঁদাবাজি, খুন ও দুঃশাসন প্রতিষ্ঠা পেয়েছে, তাতে এদের অস্তিত্ব অতি শীঘ্রই বিলীন হওয়ার সম্ভাবনা..

আর আওয়ামী লীগ আবার কখনো ক্ষমতায় এলে সর্বপ্রথম এই সমন্বয়কগুলোকেই ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলাবে বলে জানিয়েছেন আপামর সাধারণ জনগন।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

চিন্ময়কে চট্টগ্রামে পাঠাল ডিবি, দুপুরে সিদ্ধান্ত

সময় আসবে একদিন…তখন আফসোস করবি বাংলাদেশটাকে ধ্বংস করার জন্য

আপডেট সময় ০৬:৩৬:২৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৪

পাকিস্তানের ইয়াহিয়া খান বলেছিল, দেশ দিয়ে গেছি কিন্তু এদেশে যে বীজ ছেড়ে দিয়ে গেছি তারা ৫০ বছর পরে হলেও পাকিস্তানের হয়ে আওয়াজ দিবে।

রক্ত কথা বলে….

আজ সেই কথাই প্রমাণিত হচ্ছে।

এরাই জুলাইয়ে বাংলাদেশের ইয়াং জেনারেশনকে কোটাবিরোধী আন্দোলনে উসকে দিয়েছিল। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে সেটি ছিল সরকার পতনের আন্দোলন। সরকার পতনের পর এরা দু পয়সার ছাত্র থেকে রাতারাতি “সমন্বয়ক” নামক রাজনৈতিক নেতা বনে গেল। এখন ডুপ্লেক্স বাড়িতে ঘুমায়।

দেশটা কি সুদেশ্বর ইউনুস,মাহফুজ, হাসনাত আবদুল্লাহ আর সারজিস আলম এর বাপের নাকি বুঝলাম না। তারা যখন যা চাইবে তখন তাই হবে। তারা বারবার বলে দেশ নাকি স্বাধীন করেছে। আরে ভাই কোন দেশের সাথে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করতে হয়েছে?? তা ছাড়া একটা দেশ কতবার স্বাধীন হয়?!

সত্য হলো, তারা কোটা সংস্কারের নামে, শিক্ষার্থীদের কে ব্যবহার করে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করেছে।

তারা নির্দিষ্ট কোন দলের শত্রু না, বরং তারা দেশ ও জনগণের শত্রু।

দেশে কি অস্থিতিশীল পরিবেশটাই না চলছে…চুরি, ডাকাতি, সন্ত্রাস এত ব্যাপকহারে বেড়েছে! মানুষ রীতিমত জানমালের নিরাপত্তা দিতে হিমশিম খাচ্ছে…খুন, ধর্ষণ কোনো কিছুর বিচার হচ্ছে না। সংখ্যালঘুদের উপর হামলা শুরু হয়ে গেছে এরা ক্ষমতায় আসার পর থেকে,জনগণ এখন পুলিশকে পেটায়।

নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম আকাশে গিয়ে ঠেকেছে। হাসিনার আমলেই না দুর্নীতি ছিল, সিন্ডিকেট ছিল। এখন কিসের দুর্নীতি? তিন মাস তো হয়ে গেল ক্ষমতা দখল করার..

দেশের উন্নতি তো দূরে থাক, ক্রমান্বয়ে অবনতির দিকে যাচ্ছে…অনেক দেশ ভিসা নীতি কঠোর করেছে। মূল্যস্ফীতি বাড়তে বাড়তে আকাশে গিয়ে ঠেকছে। দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ রেকর্ড পরিমাণ ছাড়িয়েছে। তাহলে আওয়ামীলীগ এর সাথে পার্থক্য কোথায়?

আওয়ামী লীগই মন্দের ভালো ছিল। অন্তত দেশটা এমন ভয়ংকর রকমের অস্থিতিশীল ছিল না।

দেশটা এখন তিলে তিলে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে…

ওরা এখন আর ছাত্র নয় বরং ছাত্র নামক সন্ত্রাস। জনগণ ধীরে ধীরে এখন উপলব্ধি করতে পারছে আসলে তারা এই সমন্বয়কদের গিনিপিগ ছিল..

পুরো দেশের মানুষ এদের সমর্থন দিয়েছিল শুধু আওয়ামী লীগকে বিতাড়িত করার জন্য নয়, বরং সেই সঙ্গে দেশের মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত, চাঁদাবাজ দমন এবং দুর্নীতিমুক্ত রাষ্ট্র নির্মানের জন্য। কিন্তু এখন দেশে যেভাবে চাঁদাবাজি, খুন ও দুঃশাসন প্রতিষ্ঠা পেয়েছে, তাতে এদের অস্তিত্ব অতি শীঘ্রই বিলীন হওয়ার সম্ভাবনা..

আর আওয়ামী লীগ আবার কখনো ক্ষমতায় এলে সর্বপ্রথম এই সমন্বয়কগুলোকেই ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলাবে বলে জানিয়েছেন আপামর সাধারণ জনগন।