ঢাকা ০২:০৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পটুয়াখালীর গলাচিপায় টানা বৈরী আবহাওয়া শেষে রোপা আমন ধান চাষে ব্যাস্ত সময় পাড় করছেন কৃষাণ কৃষাণী

পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলায় রোপা আমন চাষে ব্যাস্ত সময় পাড় করছেন কৃষকরা। তীব্র খড়া শেষে শুরু হয় বৃষ্টি, তবে অতিবৃষ্টিতে কৃষকের বীজতলা তলিয়ে নষ্ট হয় বীজ। তবুও থেমে নেই প্রান্তিক কৃষকরা। নতুন করে বীজতলা প্রস্তুত করে। বৃষ্টি কমে যাওয়ায় শুরু করে চাষাবাদ। অন্যদিকে চরাঞ্চলের কৃষকদের চাষ প্রায় শেষ, কেউ কেউ ক্ষেতে কিটনাশক ঔষধ ব্যবহার করছেন ।

উপজেলার ১২ ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভা মিলে এবছর ৩৬ হাজার ৫ শত হেক্টর জমিতে রোপা আমনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে উপজেলা কৃষি বিভাগ , যার মধ্যে ২১ হাজার ৫ শত হেক্টর জমির চাষাবাদ শেষ করেছে প্রান্তিক কৃষকরা। মুলত জুন ও জুলাই মাস আমন ধান রোপনের সময়। তবে অতিরিক্ত বৃষ্টিতে চাষাবাদ পিছিয়ে পরে এবছর। গতবছর এসময় কৃষকেরা চাষাবাদ শেষ করে ঘরে ফিরেন।

এবছর কৃষকরা ৮শত টাকা মজুরি দিয়েও বদলা বা কৃষাণী পাচ্ছেনা, অন্যদিকে রাসায়নিক সার, কিটনাশক এর দাম বেশি। উপজেলা কৃষি বিভাগের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তারা সার্বক্ষনিক কৃষকের পাশে থেকে পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে। তবে কৃষকের দাবী সার, কিটনাশক এর দাম কমালে তারা একটু উপকৃত হবে বলে জানান।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

পটুয়াখালীর গলাচিপায় টানা বৈরী আবহাওয়া শেষে রোপা আমন ধান চাষে ব্যাস্ত সময় পাড় করছেন কৃষাণ কৃষাণী

আপডেট সময় ১১:৩৩:২২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলায় রোপা আমন চাষে ব্যাস্ত সময় পাড় করছেন কৃষকরা। তীব্র খড়া শেষে শুরু হয় বৃষ্টি, তবে অতিবৃষ্টিতে কৃষকের বীজতলা তলিয়ে নষ্ট হয় বীজ। তবুও থেমে নেই প্রান্তিক কৃষকরা। নতুন করে বীজতলা প্রস্তুত করে। বৃষ্টি কমে যাওয়ায় শুরু করে চাষাবাদ। অন্যদিকে চরাঞ্চলের কৃষকদের চাষ প্রায় শেষ, কেউ কেউ ক্ষেতে কিটনাশক ঔষধ ব্যবহার করছেন ।

উপজেলার ১২ ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভা মিলে এবছর ৩৬ হাজার ৫ শত হেক্টর জমিতে রোপা আমনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে উপজেলা কৃষি বিভাগ , যার মধ্যে ২১ হাজার ৫ শত হেক্টর জমির চাষাবাদ শেষ করেছে প্রান্তিক কৃষকরা। মুলত জুন ও জুলাই মাস আমন ধান রোপনের সময়। তবে অতিরিক্ত বৃষ্টিতে চাষাবাদ পিছিয়ে পরে এবছর। গতবছর এসময় কৃষকেরা চাষাবাদ শেষ করে ঘরে ফিরেন।

এবছর কৃষকরা ৮শত টাকা মজুরি দিয়েও বদলা বা কৃষাণী পাচ্ছেনা, অন্যদিকে রাসায়নিক সার, কিটনাশক এর দাম বেশি। উপজেলা কৃষি বিভাগের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তারা সার্বক্ষনিক কৃষকের পাশে থেকে পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে। তবে কৃষকের দাবী সার, কিটনাশক এর দাম কমালে তারা একটু উপকৃত হবে বলে জানান।