ঢাকা ০৪:০১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পিলখানা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ আখ্যায়িত করার দাবি বাকেরগঞ্জের বিরঙ্গল দারুসুন্নাত নেছারিয়া দাখিল মাদ্রাসাটির বিভিন্ন অনিয়ম রয়েছে গোপালগঞ্জের সোহাগ একসঙ্গে দুই সরকারি চাকরি করেন বেরোবিতে স্বৈরাচারী দোসর ও শিক্ষার্থীদের উপর হামলার ষড়যন্ত্রকারী এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের প্রতিবাদে মানববন্ধন বিটিভির সংবাদ বেসরকারি টেলিভিশনে সম্প্রচারের প্রয়োজন নেই : নাহিদ শুক্রবারও চলবে মেট্রোরেল চাঁপাইনবাবগঞ্জ র‍্যাব ক্যাম্পের অভিযানে দু’কোটি টাকার হেরোইন উদ্ধার, আটক-১ অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত হলেই ভাসতে থাকে প্রথম শ্রেণীর জাজিরা পৌরসভা। চট্টগ্রামে সাবেক সাংসদ বাদলের কবরে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

ঘটনাবহুল ৭ নভেম্বর আজ

ঘটনাবহুল ৭ নভেম্বর আজ। ১৯৭৫ সালের শেষ দিকে দ্রুত রাজনৈতিক রক্তাক্ত উত্থান-পতনের ঘটনাবলির মধ্যে এদিন তৎকালীন সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমান ক্ষমতা সংহত করেন। বিএনপির মতে, পঁচাত্তর সালের এই দিনে আধিপত্যবাদী শক্তির নীলনকশা প্রতিহত করে সিপাহি-জনতা স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে রক্ষা করেছিল।

বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো ৭ নভেম্বরকে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস হিসাবে পালন করে আসছে। অন্য দিকে আওয়ামী লীগ দিবসটিকে সৈনিক হত্যা ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান দিবস হিসাবে দিনটি পালন করে।

২০০৭-এ ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় থাকার সময় ২০০৬ সালের সরকারি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী সে বছর দিনটিতে সরকারি ছুটি বহাল ছিল। তবে পরের বছর ২০০৮ সালে ছুটির তালিকা থেকে দিবসটি বাদ রাখা হয়। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন বর্তমান মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার প্রেক্ষাপটে ২০০৯ সাল থেকে দিনটিতে সরকারি ছুটি পালিত হচ্ছে না।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পিলখানা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ আখ্যায়িত করার দাবি

ঘটনাবহুল ৭ নভেম্বর আজ

আপডেট সময় ০৯:৪৮:৫৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৭ নভেম্বর ২০২২

ঘটনাবহুল ৭ নভেম্বর আজ। ১৯৭৫ সালের শেষ দিকে দ্রুত রাজনৈতিক রক্তাক্ত উত্থান-পতনের ঘটনাবলির মধ্যে এদিন তৎকালীন সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমান ক্ষমতা সংহত করেন। বিএনপির মতে, পঁচাত্তর সালের এই দিনে আধিপত্যবাদী শক্তির নীলনকশা প্রতিহত করে সিপাহি-জনতা স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে রক্ষা করেছিল।

বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো ৭ নভেম্বরকে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস হিসাবে পালন করে আসছে। অন্য দিকে আওয়ামী লীগ দিবসটিকে সৈনিক হত্যা ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান দিবস হিসাবে দিনটি পালন করে।

২০০৭-এ ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় থাকার সময় ২০০৬ সালের সরকারি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী সে বছর দিনটিতে সরকারি ছুটি বহাল ছিল। তবে পরের বছর ২০০৮ সালে ছুটির তালিকা থেকে দিবসটি বাদ রাখা হয়। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন বর্তমান মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার প্রেক্ষাপটে ২০০৯ সাল থেকে দিনটিতে সরকারি ছুটি পালিত হচ্ছে না।