ঢাকা ০২:৫৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

মঠবাড়িয়ায় বিচারককে হুমকি দিয়ে জেল খাটা সেই মাহমুদ কাজী ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় কারাগার

পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারককে হুমকি দিয়ে প্রায় ১১ মাস জেল খাটা সেই মাহমুদ কাজী ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় কারাগারে গেছেন। সোমবার বরিশাল সাইবার আদালতে হাজির হয়ে জামিনের প্রার্থনা করলে বিজ্ঞ আদালত জামিন না মঞ্জুর করে মাহমুদ কাজী কে কারাগারের পাঠানো আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বরিশাল সাইবার ট্রাইবুনালের বেঞ্চ সহকারি নাজমুল হোসেন। জানাগেছে, মঠবাড়িয়ার দেবত্র গ্রামের সালমা আক্তার নামে এক নারী ২০২৩ সালে মাহমুদ কাজিসহ ৫ জনের নামে বরিশাল সাইবার আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। বিজ্ঞ আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে মঠবাড়িয়া থানার ওসিকে তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন দাখিল এর আদেশ দেন। থানা পুলিশ তদন্ত শেষে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন। প্রতিবেদন পাওয়ার পর আদালত মাহমুদ কাজীসহ ওই মামলার অন্যান্য আসামিদের প্রতি সমান জারি করেন। সোমবার ধার্য তারিখে মাহমুদ কাজী, আলকাজ ও চম্পা বেগম আদালতে জামিনের আবেদন করেন। বিজ্ঞ আদালত আলকাজ ও চম্পা বেগমের জামিন মঞ্জুর করেন এবং মাহমুদ কাজী কে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

চিন্ময় ইস্যুতে বিজেপির লক্ষ্য হিন্দু ভোট? সংবাদ পরিবেশনে বিভক্ত ভারতের গণমাধ্যম

মঠবাড়িয়ায় বিচারককে হুমকি দিয়ে জেল খাটা সেই মাহমুদ কাজী ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় কারাগার

আপডেট সময় ০৫:৪১:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারককে হুমকি দিয়ে প্রায় ১১ মাস জেল খাটা সেই মাহমুদ কাজী ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় কারাগারে গেছেন। সোমবার বরিশাল সাইবার আদালতে হাজির হয়ে জামিনের প্রার্থনা করলে বিজ্ঞ আদালত জামিন না মঞ্জুর করে মাহমুদ কাজী কে কারাগারের পাঠানো আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বরিশাল সাইবার ট্রাইবুনালের বেঞ্চ সহকারি নাজমুল হোসেন। জানাগেছে, মঠবাড়িয়ার দেবত্র গ্রামের সালমা আক্তার নামে এক নারী ২০২৩ সালে মাহমুদ কাজিসহ ৫ জনের নামে বরিশাল সাইবার আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। বিজ্ঞ আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে মঠবাড়িয়া থানার ওসিকে তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন দাখিল এর আদেশ দেন। থানা পুলিশ তদন্ত শেষে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন। প্রতিবেদন পাওয়ার পর আদালত মাহমুদ কাজীসহ ওই মামলার অন্যান্য আসামিদের প্রতি সমান জারি করেন। সোমবার ধার্য তারিখে মাহমুদ কাজী, আলকাজ ও চম্পা বেগম আদালতে জামিনের আবেদন করেন। বিজ্ঞ আদালত আলকাজ ও চম্পা বেগমের জামিন মঞ্জুর করেন এবং মাহমুদ কাজী কে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।