ঢাকা ০৭:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সকলে একসাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এদেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব: ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি শরীয়তপুরে ছেলের গাছের গোড়ার আঘাতে বাবা নিহত সেই ছেলে গ্রেফতার। ঢাবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি কে এই সাদিক শিগগিরই ঢাবি শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা: শিবির সভাপতি চট্টগ্রাম নগর যুবদলের কমিটি বিলুপ্ত, ২ নেতা বহিষ্কার সরকার পতনের পর এই প্রথম মুখ খুললেন সাদ্দাম-ইনান কিস্তির টাকা দিতে না পারায় গরু ছিনিয়ে নিয়ে গেলেন এনজিও মাঠকর্মীরা রংপুরের মিঠাপুকুরে সড়ক দুর্ঘটনায় দুজন নিহত ভোলায় শহীদ পরিবারদের কোটি টাকার সহায়তা দিল- জামায়াতে ইসলাম জাতিসংঘের ৭৯তম অধিবেশন যোগ দিতে নিউইয়র্কে দৈনিক তরুণ কণ্ঠ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম শান্ত

“অসহায় পঙ্গু সোহেলের সাহায্যে এগিয়ে আসার আহবান”

অসহায়ত্ব বা অভাব কাকে বলে তা অনুভব করতে হলে সড়ক দুর্ঘটনায় পঙ্গুত্ব জীবন নিয়ে দীর্ঘ ১২ বছর ধরে মানবেতর জীবন যাপন করা সোহেলকে দেখলে বা কথা বলেই বুঝতে পারবেন। এখন তার পিঠ ঠেকে গেছে দেওয়ালে। বেঁচে থাকা হয়ে পড়েছে কঠিন। সোহেল মিয়া ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার আউলটিয়া রাগামারা বাজারের পাশে ফেদু মন্ডল বাড়ীর।

জানা গেছে, সোহেল মিয়া একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান স্কয়ারে কাজ করতেন। তিনি ডিউটিতে যাওয়ার সময় (২০১০ সালে) স্টাফ গাড়ীটি সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হলে দুর্ঘটনায় আহত হন তিনি। তারপর সোহেলকে কোম্পানির লোকজন উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান। শরীরের অবস্থা আরও অবনতি ঘটলে তাকে ঢাকা স্কয়ার হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ডাক্তাররা জানান তার তিন নাম্বার পাইনালস্কট মেরুদন্ড ভেঙ্গে গেছে।

এরপর স্কয়ার হাসপাতালে অপারেশন করা হয়েছে। ওই হাসপাতাল থেকে দুই সপ্তাহ পর সাভারে সিআরপি থেরাপি জন্য পাঠানো হলে সেখানে দুই মাস চিকিৎসাধীন অবস্থায় ছিলেন। সিআরপি হাসপাতাল থেকে তাকে একটি হুইল চেয়ার দেয়া হয়। সিআরপিতে তার শারীরিক অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি। তখন হাসপাতাল পক্ষ থেকে জানানো হয় সোহেল আর সুস্থ হবে কিনা বলা যাচ্ছে না।

দুর্ঘটনার ১২ বছর অতিবাহিত হলেও হুইল চেয়ারে জীবন যাপন করছেন সোহেল। সোহেলের পরিবারের লোকজন জানান, বর্তমানে তিনি হাত পা নাড়াতে পারে না সম্পূর্ণ শরীর প্যারালাইসিস হয়ে গেছে। হাত দিয়ে খেতেও পারেন না, খাওয়ানো, প্রস্রাব পায়খানা করা সম্পুর্ন তার স্ত্রীর উপর নির্ভরশীল। মাঝে মধ্যে উনার স্ত্রী সেবা করতে গিয়ে খুবই অসুস্থ হয়ে পড়েন, সোহেল মিয়ার সংসারে উপার্জন করার মত কেউ নেই, অভাবের সংসারে ছেলে মেয়েকে নিয়ে খুব কষ্টে মানবেতর জীবন করছেন।

পঙ্গু সোহেল জানান, প্রতিমাসে ঔষুধ কিনতে হয় ৪০০০/৫০০০ হাজার টাকার। অন্যদিকে ছেলেমেয়ের লেখাপড়ার খরচ ও সংসার চালানো খুবই কষ্টকর হয়ে পড়েছে। সবার কাছে অসহায় সোহেলের পরিবার কে সাহায্য জন্য হাত বাড়িয়ে দিই যে যতটুকু পারেন কঠিন বিপদের সময় তার পরিবারকে আর্থিক সাহায্য করার অনুরোধ জানান তিনি।

সোহেলের চিকিৎসা বেছে থাকা নির্ভর করছে আপনাদের এবং আমাদের সহযোগিতার উপর। “মানুষ মানুষের জন্য।” আসুন সবার আন্তরিক সাহায্য সহযোগিতা কামনা করছি। আল্লাহ তায়ালা সবাই কে তৌফিক দান করেন। শুভাকাঙ্ক্ষী সমাজের বিত্তবান ও প্রবাসী দানশীল ব্যক্তিদের সাহায্য কামনা করছি। ,,পার্সোনাল বিকাশ নাম্বার ০১৭৫১১৯৯৩৪৭,, ০১৯১৭০৭৫৩৮২-৬ বিকাশ, রকেট নগদ নাম্বার,, ০১৬৭৯১৫৭৬৪১,, কথা বলতে চাইলে ইমু ০১৭৫১১৯৯৩৪৭, ,,সোনালী ব্যাংক একাউন্ট নং ৩৩২৪১০১০২০২৩৪,,

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সকলে একসাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এদেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব: ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি

“অসহায় পঙ্গু সোহেলের সাহায্যে এগিয়ে আসার আহবান”

আপডেট সময় ০৪:২৯:৩৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২২

অসহায়ত্ব বা অভাব কাকে বলে তা অনুভব করতে হলে সড়ক দুর্ঘটনায় পঙ্গুত্ব জীবন নিয়ে দীর্ঘ ১২ বছর ধরে মানবেতর জীবন যাপন করা সোহেলকে দেখলে বা কথা বলেই বুঝতে পারবেন। এখন তার পিঠ ঠেকে গেছে দেওয়ালে। বেঁচে থাকা হয়ে পড়েছে কঠিন। সোহেল মিয়া ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার আউলটিয়া রাগামারা বাজারের পাশে ফেদু মন্ডল বাড়ীর।

জানা গেছে, সোহেল মিয়া একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান স্কয়ারে কাজ করতেন। তিনি ডিউটিতে যাওয়ার সময় (২০১০ সালে) স্টাফ গাড়ীটি সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হলে দুর্ঘটনায় আহত হন তিনি। তারপর সোহেলকে কোম্পানির লোকজন উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান। শরীরের অবস্থা আরও অবনতি ঘটলে তাকে ঢাকা স্কয়ার হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ডাক্তাররা জানান তার তিন নাম্বার পাইনালস্কট মেরুদন্ড ভেঙ্গে গেছে।

এরপর স্কয়ার হাসপাতালে অপারেশন করা হয়েছে। ওই হাসপাতাল থেকে দুই সপ্তাহ পর সাভারে সিআরপি থেরাপি জন্য পাঠানো হলে সেখানে দুই মাস চিকিৎসাধীন অবস্থায় ছিলেন। সিআরপি হাসপাতাল থেকে তাকে একটি হুইল চেয়ার দেয়া হয়। সিআরপিতে তার শারীরিক অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি। তখন হাসপাতাল পক্ষ থেকে জানানো হয় সোহেল আর সুস্থ হবে কিনা বলা যাচ্ছে না।

দুর্ঘটনার ১২ বছর অতিবাহিত হলেও হুইল চেয়ারে জীবন যাপন করছেন সোহেল। সোহেলের পরিবারের লোকজন জানান, বর্তমানে তিনি হাত পা নাড়াতে পারে না সম্পূর্ণ শরীর প্যারালাইসিস হয়ে গেছে। হাত দিয়ে খেতেও পারেন না, খাওয়ানো, প্রস্রাব পায়খানা করা সম্পুর্ন তার স্ত্রীর উপর নির্ভরশীল। মাঝে মধ্যে উনার স্ত্রী সেবা করতে গিয়ে খুবই অসুস্থ হয়ে পড়েন, সোহেল মিয়ার সংসারে উপার্জন করার মত কেউ নেই, অভাবের সংসারে ছেলে মেয়েকে নিয়ে খুব কষ্টে মানবেতর জীবন করছেন।

পঙ্গু সোহেল জানান, প্রতিমাসে ঔষুধ কিনতে হয় ৪০০০/৫০০০ হাজার টাকার। অন্যদিকে ছেলেমেয়ের লেখাপড়ার খরচ ও সংসার চালানো খুবই কষ্টকর হয়ে পড়েছে। সবার কাছে অসহায় সোহেলের পরিবার কে সাহায্য জন্য হাত বাড়িয়ে দিই যে যতটুকু পারেন কঠিন বিপদের সময় তার পরিবারকে আর্থিক সাহায্য করার অনুরোধ জানান তিনি।

সোহেলের চিকিৎসা বেছে থাকা নির্ভর করছে আপনাদের এবং আমাদের সহযোগিতার উপর। “মানুষ মানুষের জন্য।” আসুন সবার আন্তরিক সাহায্য সহযোগিতা কামনা করছি। আল্লাহ তায়ালা সবাই কে তৌফিক দান করেন। শুভাকাঙ্ক্ষী সমাজের বিত্তবান ও প্রবাসী দানশীল ব্যক্তিদের সাহায্য কামনা করছি। ,,পার্সোনাল বিকাশ নাম্বার ০১৭৫১১৯৯৩৪৭,, ০১৯১৭০৭৫৩৮২-৬ বিকাশ, রকেট নগদ নাম্বার,, ০১৬৭৯১৫৭৬৪১,, কথা বলতে চাইলে ইমু ০১৭৫১১৯৯৩৪৭, ,,সোনালী ব্যাংক একাউন্ট নং ৩৩২৪১০১০২০২৩৪,,