ঢাকা ১২:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ মার্চ ২০২৩, ১৩ চৈত্র ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

দুই কোটি কৃষক উপকরণ কার্ড পেয়েছে

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা যা দেবো তা যেন অন্য দিকে না যায় সে জন্য কৃষি উপকরণ কার্ড আমরা কৃষকদের দিয়েছি। ২ কোটি কৃষক এই উপকরণ কার্ড পেয়েছে। 

তিনি আরও বলেন, কৃষকের ভর্তুকির টাকা যাতে তার ব্যাংকে সরাসরি চলে যায় আমরা সে ব্যবস্থাও নিয়েছি। মাত্র ১০ টাকায় তারা যেন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে সে ব্যবস্থা আমরা নিয়েছিলাম।

আমরা শুরু করেছিলাম কুড়িগ্রাম থেকে। কারণ ওইসব এলাকাই ছিল সবচেয়ে দুর্ভিক্ষপূর্ণ এলাকা। সেখানেই কৃষকরা প্রথম ১০ টাকায় ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলে।  আজ (সোমবার) বিশ্ব খাদ্য দিবসের অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমরা আগে থেকেই একটা বিষয়ে উদ্যোগ নিয়েছিলাম, সেটা হচ্ছে গবেষণার মাধ্যমে লবণাক্তসহিষ্ণু, ক্ষরাসহিষ্ণু এবং জলমগ্ন…. কারণ আমাদের দেশে মাঝে মাঝে দীর্ঘস্থায়ী বন্যা হলে ক্ষেতের ফসল নষ্ট হয়ে যায়। কাজেই এ ধরনের ধান বীজ যাতে গবেষণা করে পাওয়া যায় সে ব্যবস্থাটাও আমরা নিই। গবেষণার মাধ্যমেই আজকে শত শত প্রকারের উচ্চ ফলনশীন বীজ উদ্ভাবন হচ্ছে, সেগুলো ব্যবহার করা হচ্ছে। বিভিন্ন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করা হচ্ছে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published.

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

শার্শায় বীরশ্রেষ্ঠ নুর মোহাম্মদের কবরে বিজিবির গার্ড অফ অনার ও দোয়ার অনুষ্ঠান

দুই কোটি কৃষক উপকরণ কার্ড পেয়েছে

আপডেট সময় ০৩:৩১:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ অক্টোবর ২০২২

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা যা দেবো তা যেন অন্য দিকে না যায় সে জন্য কৃষি উপকরণ কার্ড আমরা কৃষকদের দিয়েছি। ২ কোটি কৃষক এই উপকরণ কার্ড পেয়েছে। 

তিনি আরও বলেন, কৃষকের ভর্তুকির টাকা যাতে তার ব্যাংকে সরাসরি চলে যায় আমরা সে ব্যবস্থাও নিয়েছি। মাত্র ১০ টাকায় তারা যেন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে সে ব্যবস্থা আমরা নিয়েছিলাম।

আমরা শুরু করেছিলাম কুড়িগ্রাম থেকে। কারণ ওইসব এলাকাই ছিল সবচেয়ে দুর্ভিক্ষপূর্ণ এলাকা। সেখানেই কৃষকরা প্রথম ১০ টাকায় ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলে।  আজ (সোমবার) বিশ্ব খাদ্য দিবসের অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমরা আগে থেকেই একটা বিষয়ে উদ্যোগ নিয়েছিলাম, সেটা হচ্ছে গবেষণার মাধ্যমে লবণাক্তসহিষ্ণু, ক্ষরাসহিষ্ণু এবং জলমগ্ন…. কারণ আমাদের দেশে মাঝে মাঝে দীর্ঘস্থায়ী বন্যা হলে ক্ষেতের ফসল নষ্ট হয়ে যায়। কাজেই এ ধরনের ধান বীজ যাতে গবেষণা করে পাওয়া যায় সে ব্যবস্থাটাও আমরা নিই। গবেষণার মাধ্যমেই আজকে শত শত প্রকারের উচ্চ ফলনশীন বীজ উদ্ভাবন হচ্ছে, সেগুলো ব্যবহার করা হচ্ছে। বিভিন্ন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করা হচ্ছে।